প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
কেরিয়ারে মোট ২৯ টেস্টে এটাই স্যান্টনারের প্রথম পাঁচ উইকেট। ভারতের প্রথম ইনিংসে ৫৩ রানের বিনিময়ে একাই ঝুলিতে ভরেছেন সাতটি শিকার। যার মধ্যে বিরাট কোহলির উইকেট পেয়ে সবচেয়ে বিশে উচ্ছ্বসিত তিনি। স্যান্টনার বলেছেন, ‘কোহলিকে ফুলটসে ওভাবে বোল্ড হতে দেখে আমি নিজেই চমকে গিয়েছি। ওটা স্লোয়ার ডেলিভারি ছিল। গতির হেরফেরই কাজে এসেছে।’ বৃহস্পতিবার ভারতের ওয়াশিংটন সুন্দরের বোলিং থেকে শিক্ষা নেওয়ার কথাও শুনিয়েছেন তিনি। স্যান্টনারের মতে, ‘বলের সঠিক গতি কী হতে পারে তা নিয়ে পরীক্ষা করে গিয়েছি। ঘণ্টায় ৯০ কিমিতে বল রাখার চেষ্টা করেছিলাম। পরের দিকে গতি কমিয়েছি। আসলে ম্যাচ যত গড়িয়েছে বল তত ঘুরেছে। ফলে সঠিক জায়গায় বল রাখা জরুরি ছিল। চেষ্টা করেছি ক্রিজকে কাজে লাগাতে, বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে বল রাখতে। দেখেছি ওয়াশিংটন কীভাবে ক্রিজের দূর প্রান্ত থেকে বল করেছে। আমিও সেই চেষ্টা করেছি।’
এদেশে বোলিং উপভোগ করেন স্যান্টনার। তা ফুটে উঠেছে তাঁর কথায়। শুক্রবার সকালে চার উইকেট নেওয়ার পর দুপুরের সেশনে দখল করেন আরও তিনটি। ভারতের মাটিতে টেস্টের কোনও ইনিংসে স্যান্টনারের এই সাত উইকেট তালিকায় দ্বিতীয় সেরা। তিন বছর আগে ওয়াংখেড়েতে আজাজ প্যাটেল ভারতের বিরুদ্ধে ইনিংসের দশটি উইকেট নিয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ডের পঞ্চম বোলার হিসেবে ভারতের মাটিতে পাঁচ উইকেট নেওয়া স্যান্টনার বলেছেন, ‘আমাদের দেশে বল ঘোরে না। এখানে স্পিনারদের জন্য সহায়তা থাকে। সেজন্যই ভালো লাগে। এই ধরনের পিচে ব্যাটিং মোটেই সহজ নয়। ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে আমাদের শুধু নিশানায় অবিচল থাকতে হবে।’