বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
হরমনপ্রীতরা এদিন আক্রমণাত্মক মেজাজেই শুরু করেছিলেন। কোরিয়ান রক্ষণে বার বার হানা দেন তাঁরা। চতুর্থ মিনিটেই গোলের সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিলেন অভিষেক। কিন্তু তাঁর রিভার্স হিট আটকে দেন বিপক্ষ গোলরক্ষক কিম জায়হান। তবে ১৩ মিনিটে কাঙ্ক্ষিত লিড পেয়ে যায় ভারত। আরাইজিৎ সিংয়ের পাস থেকে দলকে এগিয়ে দেন উত্তম (১-০)।
দ্বিতীয় কোয়ার্টারেও দাপট বজায় রাখে ক্রেগ ফুলটনের ছেলেরা। এই পর্বের চতুর্থ মিনিটে ম্যাচের প্রথম পেনাল্টি কর্নার পায় ভারত। তা থেকে ২-০ করেন হরমনপ্রীত। প্রতিযোগিতায় এটি তাঁর ষষ্ঠ গোল।
বিরতির পর ৩-০ করেন জারমনপ্রীত। সুমিতের দুরন্ত স্কুপ বৃত্তের বাইরে পেয়ে ভিতরে প্রবেশ করে সজোরে গোলে মারেন তিনি। কোরিয়া অবশ্য লড়াই ছাড়েনি। এক মিনিট পরেই পেনাল্টি কর্নার থেকে ব্যবধান কমান জিহুন (৩-১)। তিনিই এই আসরের সর্বাধিক গোলদাতা। খেলার গতির বিপরীতে এক গোল হজম করলেও আক্রমণের পথ থেকে সরে আসেনি ভারতীয় দল। তৃতীয় কোয়ার্টারের শেষ লগ্নে পেনাল্টি কর্নার পায় টিম ইন্ডিয়া। বৃত্তের বাইরে হাতে বল লাগানোর জন্য হলুদ কার্ড দেখেন কোরিয়ান গোলরক্ষক জায়হান। তা থেকে ফের গোল করেন হরমনপ্রীত (৪-১)। শেষদিকে গোলের লক্ষ্যে মরিয়া হয়ে ওঠে কোরিয়া। কিন্তু ভারতীয় রক্ষণ ম্যাচে ফেরার সুযোগ দেয়নি প্রতিপক্ষকে। এই নিয়ে পঞ্চমবার এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হকির ফাইনালে উঠল নীল জার্সিধারীরা। আগের চারবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। খেতাবি লড়াইয়ে একশো শতাংশ সাফল্যের রেকর্ড বজায় রাখার লক্ষ্যে মঙ্গলবার চীনের মুখোমুখি হবে ভারত। উল্লেখ্য, লিগ পর্বের ম্যাচে আয়োজক দলকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছিলেন হরমনপ্রীতরা।
ভারত- ৪ : দক্ষিণ কোরিয়া- ১