বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
আগামী চার মাসে ১০টি টেস্ট খেলবে টিম ইন্ডিয়া। ফলে ক্রিকেটারদের ওয়ার্কলোডের বিষয়কে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। সেই কারণে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হচ্ছে শুভমান গিলকে। উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে জিম্বাবোয়ে সফরে তিনি অধিনায়কত্ব করেছিলেন। ভারত ৪-১ ব্যবধানে জিতেছিল সেই টি-২০ সিরিজ। গিলের বাদ পড়া নিয়ে ক্রিকেট মহলের একাংশ আশঙ্কা প্রকাশ করলেও বোর্ডের এক শীর্ষকর্তা জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘গিল ভবিষ্যতের তারকা। লিডারশিপ গ্রুপের অংশ। ওকে ফিট রাখাটাও জরুরি। সামনে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিনটি টেস্ট রয়েছে। তারপর ভারতীয় দল অস্ট্রেলিয়া যাবে। সেখানে পাঁচটি টেস্ট খেলতে হবে। তাই ওয়ার্কলোড কমানো দরকার। সেকথা মাথায় রেখে সীমিত ওভারের সিরিজে গিলের মতো অনেককেই বিশ্রাম দেওয়ার চিন্তা ভাবনা চলছে। এর মধ্যে অন্য কোনও গন্ধ খোঁজার প্রয়োজন নেই।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনটি টি-২০ ম্যাচ খেলবে ভারত। প্রথম ম্যাচ ৭ অক্টোবর। বাকি দু’টি ম্যাচ হবে ১০ ও ১৩ অক্টোবর। আর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ভারতের প্রথম টেস্ট শুরু ১৬ অক্টোবর। অর্থাৎ বিশ্রামের জন্য গিলরা খুব বেশি সময় পাবেন না। তাছাড়া আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চে ওয়ান ডে ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও রয়েছে। সেটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। উল্লেখ্য, টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের পর বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবীন্দ্র জাদেজা এই ফরম্যাটকে বিদায় জানিয়েছেন। তাই সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বে কুড়ি ওভারের পরের বিশ্বকাপের পরিকল্পনা শুরু করেছে বোর্ড, যা দেশের মাটিতে হবে ২০২৬ সালে। সেই দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে ভাবা হচ্ছে গিলকে। কিন্তু আপাতত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এবং চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির কথা মাথায় রেখে এই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলানো হবে। এখন দেখার ঋষভ পন্থের ক্ষেত্রে কী সিদ্ধান্ত নেন নির্বাচকরা। তাঁকেও যদি বিশ্রাম দেওয়া হয়, তাহলে টি-২০ স্কোয়াডে সুযোগ পেতে পারেন ঈশান কিষান।