ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
ভারতীয় ক্রিকেটে চিরকালীন নেপথ্য নায়ক তিনি। কখনও শচীন কখনও সৌরভ কখনও লক্ষ্মণ, আবার কখনও সেওয়াগ পেয়েছেন বীরপুজো। দ্রাবিড় একেবারে নিষ্ফল হতাশের দলে না থাকলেও পয়লা নম্বরের জার্সিটা কখনও জোটেনি। বরং তিনি আউট হলেই গ্যালারি হাততালি দিয়েছে। কারণ সাদা পোশাকে ব্যাট হাতে এবার যে ক্রিজের দিকে হাঁটবেন গড অব ক্রিকেট— তেন্ডুলকর। কে বোঝাবে, দেওয়ালের আড়ালে শ্রীযুক্ত নির্ভরযোগ্যের সুরক্ষা-কবচ ছিল বলেই ঔজ্বল্যে ঝকমক করেছে শচীন-মাহাত্ম্য!
এখনও স্মৃতিতে ভিড় করছে নভেম্বরের সেই অভিশপ্ত মোতেরা। ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালে সদ্য হেরেছে ভারত। কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমীর আশা খানখান। উৎসবে মেতে ওঠার প্রস্তুতি সেরে রাখা মুখগুলিতে শুধুই অবিশ্বাস। ড্রেসিং-রুমে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মহাতারকারা। প্রচারমাধ্যমের মুখোমুখি হতে আসা ভারতীয় কোচও বিধ্বস্ত। দ্রাবিড় তার মধ্যেও শোনালেন ধ্রুবসত্য— পৃথিবী এখানেই থেমে যাচ্ছে না। পরের দিন ঠিকই সকাল হবে। জীবন চলবে আগের মতো। সামনের লক্ষ্য টাঙিয়ে নিয়ে তাই এগতে হবে। থমকে গেলে চলে না ক্রিকেটারদের!
দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েও ঘুরে দাঁড়ানো, চাপে অবিচল থাকা, শেষ পর্যন্ত বিজয়নিশান গেঁথে দেওয়া। এ যেন অন্ধকার কাটিয়ে আলোয় ফেরার দ্রাবিড়ীয় মন্ত্র। বার্বাডোজে বিশ্বজয় তারই স্বীকৃতি। কে বলে যাও, রাহুলের যাওয়া তো নয় যাওয়া!