বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
শক্তির নিরিখে দক্ষিণ আফ্রিকা কিছুটা এগিয়ে ঠিকই, তবে টি-২০ ফরম্যাটে বাংলাদেশকে হাল্কাভাবে নেওয়া ঠিক নয়। সেটা ভালোই জানে মার্করামের দল। বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চাঙ্গা। সাকিব-লিটনদের চোখও পরের রাউন্ডে। তাই দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে তাঁরা মরিয়া। ফলে দুর্দান্ত লড়াইয়ের প্রত্যাশা রয়েছে ক্রিকেট মহলে। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং বেশ শক্তিশালী। বিশেষ করে পেস ব্যাটারি দুরন্ত ফর্মে। অ্যানরিখ নর্তজে, মার্কো জানসেন, ওটেনল বার্টম্যান নিয়মিত উইকেট পাচ্ছেন। সেই তুলনায় ছন্দহীন লাগছে রাবাডাকে। স্পিনার কেশব মহরাজের পারফরম্যান্সেও ধারাবাহিকতার অভাব স্পষ্ট। প্রোটিয়া বাহিনীর ব্যাটিং লাইন-আপে তারকার ছড়াছড়ি। কিন্তু মাঠে তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না। কুইন্টন ডি’কক হোক ও রেজা হেনডরিকস শুরুটা ভালো করতে পারছেন না। রানের মধ্যে নেই অধিনায়ক মার্করামও। তুলনায় ভরসা জোগাচ্ছেন ট্রিস্টান স্টাবস। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে চাপের মুখে ডেভিড মিলারের সঙ্গে দুর্দান্ত পার্টনারশিপ গড়ে দলকে জেতাতে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ ম্যাচেও তাঁরা দলকে ভরসা দিচ্ছেন। এছাড়া হেনরিখ ক্লাসেন রয়েছেন, যিনি একক দক্ষতায় ম্যাচ জেতাতে পারেন।
টি-২০ বিশ্বকাপে ইতিমধ্যেই একাধিক অঘটন ঘটেছে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে আমেরিকার কাছে পাকিস্তানের হার। তাই বাংলাদেশ যদি দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দেয় তাতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। পদ্মাপারের দলটির বোলিংয়ে বড় অস্ত্র কাটার স্পেশালিস্ট মুস্তাফিজুর রহমান। এছাড়া আছেন তাসকিন আহমেদ। অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করতে পারেন সাকিব আল হাসান। নজর থাকবে রিশাদ হোসেনের উপরও। ব্যাটিংয়ে লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান, তৌহিদ হৃদয়, মাহমদুল্লাহ রয়েছেন, যাঁরা চমক দিতে পারেন।
খেলা শুরু রাত ৮ টায়। সম্প্রচার স্টার স্পোর্টসে।