প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে ফরাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলাম বলেন, এটা সরকারি প্রকল্প নিময় মেনেই সবকিছুই হচ্ছে। নতুন করে আবাসের ভেরিফিকেশন চলছে। কেননা প্রকল্প ঘোষণার পর থেকে বহুমানুষের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। কোনও অনিয়ম হয়ে থাকলে প্রশাসন সেটা দেখবে।
জানা গিয়েছে, ফরাক্কার নয়নসুখ গ্রামপঞ্চায়েতের পারসুজাপুরে অলিকুল আলম তিনি আবাস যোজনার ফেসিলিটেটর পদে নিযুক্ত রয়েছেন। তিনি বিধায়ক মনিরুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গিয়েছে। তিনি প্রভাব খাটিয়ে আবাস যোজনায় তাঁর নিজের সহ স্ত্রী, বাবা ও আরও দুই ভায়ের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছেন। নামের সেই তালিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছেও। একই পরিবারের পাঁচ সদস্যদের নাম থাকা নিয়ে দলের কর্মীদেরই মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। ওই নেতার স্ত্রী রোহিমা খাতুনের নাম সংখ্যালঘু আবাস যোজনার তালিকায় রয়েছে। একইভাবে আরও একাধিক ব্যক্তি ও প্রভাব খাটিয়ে পরিবারের সদস্যদের নাম নথিভুক্ত করেছে বলে অভিযোগ। যদিও বাড়ি পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের নাম তালিকায় স্থান পায়নি বলে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ প্রসঙ্গে অলিকুল আলম বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই আমাকে বিধায়কের ঘনিষ্ঠ বলে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। বর্তমান বিধায়ক হওয়ার অনেক আগেই এই তালিকা হয়েছে। আমি যদি বাড়ি পাওয়ার যোগ্য হই তাহলে পাব, বাতিল হলেও আমার কোনও আপত্তি নেই। আমাদের কাঁচাবাড়ি। দাদা ভাইয়েরা আলাদাই থাকে।
নয়নসুখ গ্রামপঞ্চায়েতের এক সদস্য বলেন, একাধিক ব্যক্তি প্রভাব খাটিয়ে পরিবারের সদস্যদের নাম তালিকাভুক্ত করেছে বলে জানতে পেরেছি। অথচ অনেক যোগ্য লোক ঘর পায়নি। যে'টা মোটেও ঠিক নয় বলে মনে করি।