প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
গত ১৯অক্টোবর চণ্ডীপুর থানার বাঁশগড়া গ্রাম থেকে পুলিস ২০০কেজি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করে। পরদিন ওই এলাকা থেকে বাজি তৈরির প্রচুর কাঁচামাল সহ একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। দীপাবলি উৎসবের মুখে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এগরা, চণ্ডীপুর, নন্দকুমার, পাঁশকুড়া সহ বিভিন্ন থানা এলাকায় প্রায় ২২০০কেজি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারমধ্যেও কিছু জায়গায় গোপনে ওইসব বাজি মজুত করা হয় বলে অভিযোগ। চণ্ডীপুরের ডিহি পুরুলিয়া গ্রামেও গোপনে বাজি মজুত করা হয়েছিল। সেখানেই আগুন লেগে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ওই চালাঘর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিহি পুরুলিয়া গ্রামে আগে আতসবাজি তৈরি হতো। এগরা থানার খাদিকুল, পাঁশকুড়া থানার পূর্ব চিল্কার সাধুয়াপোতা এবং কোলাঘাটের পয়াগ গ্রামে পর পর বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়তে হয় জেলা পুলিসকে। নিষিদ্ধ শব্দবাজি তৈরি এবং মজুতের উপর কড়া পদক্ষেপ নেয় পুলিস। ডিহি পুরুলিয়া গ্রামে নিষিদ্ধ শব্দবাজি গোপনে তৈরি হচ্ছিল বলে অভিযোগ। তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, স্থানীয় এক বিজেপি কর্মীর চালাঘরে বাজি মজুত করা ছিল। সেখানেই আগুন লেগে যায়। আর এনিয়েই রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে।