বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত প্রদীপ্ত দীর্ঘদিন গোপালনগরে তার শ্বশুরবাড়িতে থাকত। প্রদীপ্ত ও তার স্ত্রীর হামেশাই ঝামেলা হতো। শনিবার রাতেও দম্পতির মধ্যে ঝামেলা হয়। প্রদীপ্ত তার স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে। সেই সময় বাধা দিতে যান প্রদীপ্তের স্ত্রীর পিসি চন্দনাদেবী। তখনই প্রদীপ্ত চন্দনাদেবীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারে বলে অভিযোগ। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস। চন্দনাদেবীকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করে মানবাজার গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক চন্দনাদেবীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনায় পুলিস খুনের মামলা রুজু করে অভিযুক্ত জামাই প্রদীপ্তকে গ্রেপ্তার করে। রবিবার ধৃতকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে তোলা হলে বিচারক পাঁচ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন।