হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সিউড়ি হাসপাতালে কুড়ি থেকে বাইশটি অ্যাম্বুলেন্স বেসরকারিভাবে পরিষেবা দান করে। আর সেই পরিষেবা দেওয়ার জন্য রয়েছেন প্রায় ৩০ জন অ্যাম্বুলেন্স চালক। এই অ্যাম্বুলেন্স চালকরা দিনরাত হাসপাতালে রোগীদের পরিষেবা দিয়ে থাকেন। তাদের একাংশের দাবি, কিলোমিটার অনুযায়ী বিভিন্ন দূরত্বের হাসপাতালে যাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারিভাবে ভাড়া নির্ধারণ করা হলে অসাধু কোনও অ্যাম্বুলেন্স চালক রোগীর কাছে অতিরিক্ত ভাড়া চাইতে পারবে না। ফলে এই হাসপাতালে সুষ্ঠু অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা দেওয়া সহজ হবে। এই প্রসঙ্গে এই হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালক ইউনিয়নের সম্পাদক আমির শেখ বলেন, সরকারিভাবে অ্যাম্বুলেন্সের কোনও ভাড়া এখনও বেঁধে দেওয়া হয়নি। আমরা নিজেরা আলোচনার মাধ্যমে বর্ধমানের জন্য শুধুমাত্র আড়াই হাজার টাকা ভাড়া নির্ধারিত করেছি। অন্য কোনও হাসপাতালের ক্ষেত্রে কোনও ভাড়া চূড়ান্ত করা হয়নি। তবে যদি কোনও অ্যাম্বুলেন্স চালক বর্ধমানের জন্য চার হাজার টাকা ভাড়া দাবি করে থাকেন, তাহলে অন্যায় করেছেন। এই প্রসঙ্গে রোগীর পরিবার আমাদের কাছে অভিযোগ জানালে সেই অ্যাম্বুলেন্স চালকের বিরুদ্ধে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ জানাব। রোগীদের পরিষেবা দেওয়ার জন্যই আমরা এখানে থাকি। তাদের ঠকানো আমাদের উদ্দেশ্য নয়।
অন্যদিকে, সরকারিভাবে কোনও ভাড়া বেঁধে দেওয়া এখনও সম্ভব হয়নি বলে স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক হিমাদ্রি আড়ি বলেন, সরকারিভাবে সিউড়ি হাসপাতালের বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের কোনও ভাড়া বেঁধে দেওয়া হয়নি। বিষয়টি আমরা ভাবনাচিন্তা করে দেখব।