গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
তৃণমূল নেতা স্বপন দেবনাথ বলেন, বিজেপি হিংস্র একটা দল। ভোট দেওয়ার জন্য হুগলির গুপ্তিপাড়ার এক মহিলার হাত কেটে নিতে চেয়েছিল তারা। ওরা বারবার মহিলাদের উপর আক্রমণ করছে। এর জবাব খণ্ডঘোষের মায়েদের দিতে হবে। রাজ্য সরকার সবরকমভাবে মহিলাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। মেয়েদের পড়াশোনা থেকে বিয়ে কোনও কিছু নিয়ে পরিবারের লোকজনদের চিন্তা করতে হয় না। বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ বলেন, দেশের সরকার গঠনের মতো আসন বিজেপি ইতিমধ্যে পেয়ে গিয়েছে। এই কেন্দ্রটিও জিতিয়ে বিষ্ণুপুরের মানুষ প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেবেন। খণ্ডঘোষ বিধানসভা কেন্দ্র তৃণমূলের সংগঠন মজবুত। তারপরও তারা প্রচারে খামতি রাখেনি। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে থেকেই তারা ময়দানে নেমে পড়ে। মূলত সাংসদের ব্যর্থতার দিকগুলি তুলে ধরে তারা প্রচার শুরু করে। তাদের দাবি, ভোটে জেতার পর সাংসদকে এলাকায় দেখা যায়নি। তিনি এলাকায় কোনও কাজ করেননি। যদিও বিজেপির দাবি, সাংসদকে এলাকায় কাজ করতে দেওয়া হয়নি। বিভিন্নভাবে বাধা দেওয়া হয়। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, সাংসদ এলাকায় তেমন উল্লেখযোগ্য কাজ না করায় বিজেপি সেভাবে প্রচার করতে পারেনি। প্রথম থেকেই তারা পিছিয়েছিল। বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েত এলকায় তারা দুর্বল সংগঠনের জন্য প্রচারেও যেতে পারেনি। শাসক দল ভোটের আগে থেকেই এই বিধানসভা কেন্দ্রে লিডের অঙ্ক কষছে। কমপক্ষে ৪০ হাজার ভোটের লিড এই বিধানসভা কেন্দ্র থেকে পাওয়া যাবে বলে ব্লক নেতৃত্ব আশাবাদী। তাদের দাবি, সংগঠন না থাকার কারণে বহু বুথে বিজেপি এজেন্ট দিতে পারবে না। বিজেপির অবশ্য দাবি, এজেন্ট না থাকলেও মানুষ তাদের ভোট দেবে। তৃণমূলের হুমকির কারণে অনেকে এজেন্ট হতে চাইছে না।