কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
জেলাশাসক বলেন, এবার বেশি ভিড় হবে বলে আমরা আশা করছি। তাই জেলা প্রশাসন ও পুলিসের তরফে সব রকমভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যশিবির থেকে শুরু করে দমকল বাহিনী, প্রশাসনের দিক থেকে সমস্ত ব্যবস্থা রয়েছে। আমরা বিষয়গুলির উপর নজরদারি চালাচ্ছি। পুলিস সুপার বলেন, দু’হাজারের মতো পুলিস কর্মী মোতায়েন রয়েছে। সিসি ক্যামেরাতেও নজরদারি চলছে। আমাদের সমস্ত বাহিনীকেই কাজে লাগানো হয়েছে। চার দিন এখানে কড়া নিরাপত্তা থাকবে। মন্দির কমিটির সদস্য স্বর্ণেন্দু মণ্ডল বলেন, এবার পুজোয় মাকে হিরের টিপ, সোনার জিহ্বা, মুণ্ডমালা ও পায়ের তোড়া নতুন করে পরানো হয়েছে। এছাড়াও আগে যে গয়না ছিল, সবই রয়েছে। তাছাড়া অনেকেই নানা ধরনের সোনার ও রূপোর গয়না মাকে উপহার হিসেবে দিচ্ছেন।
এবারেও উত্তরবঙ্গের কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, অসম, ত্রিপুরার ভক্তদের বেশি আগমন হয়েছে। তাছাড়াও দক্ষিণবঙ্গ এবং ওড়িশা থেকেও মানুষ এসেছে বলে খবর। এদিন সকাল থেকেই ভক্তরা মানতের প্রতিমা মন্দির চত্বরে জমা করে সকাল থেকেই পুজোর্চনা শুরু করে দেন। - নিজস্ব চিত্র