কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
এদিন ময়নাগুড়ি বিডিও অফিস সংলগ্ন একটি পাটের গুদামে গিয়ে কর্তারা দেখেন, সেখানে কয়েক লক্ষ টাকার পাট মজুত থাকলেও ব্যবসায়ী ফায়ার সেফটির ব্যবস্থাই রাখেননি। তা দেখে প্রশাসনের কর্তারা সেই ব্যবসায়ীকে নোটিশ ধরিয়েছেন। শহরের বিভিন্ন খাবারের দোকানে গিয়েও একই পরিস্থিতি দেখতে পান প্রশাসনিক কর্তারা। বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের তারা নোটিস দেন। ফায়ার লাইসেন্স সহ সেফটির ব্যবস্থা ১৫দিনের মধ্যেই করতে হবে বলে নির্দেশ দেন। তা করা না হলে প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও ব্যবসায়ীদের জানিয়ে এসেছেন তারা।
কিছুদিন আগে ময়নাগুড়ি শহরে একটি পাটের গুদামে আগুন লাগে। যেখানে কয়েক লক্ষা টাকার পাট পুড়ে ছাই হয়ে যায়। গোটা গুদাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে দমকল কর্মী ও প্রশাসনের তৎপরতায় আগুন আয়ত্তে আসে। তবে, এমন ঘটনা ঘটলে ব্যবসায়ীরাই যাতে প্রাথমিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন, সেটাই চাইছে প্রশাসন। সে কারণে বাজারজুড়ে চলছে অভিযান। ময়নাগুড়ি শহরের মিষ্টির দোকানের কারখানায় একাধিক অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলেও সেগুলির মেয়াদ ফুরিয়ে গিয়েছে। প্রশাসন তাদের নোটিস ধরিয়েছে। ধূপগুড়ি দমকল কেন্দ্রের ওসি বিপ্লব ঠাকুর বলেন, গাইডলাইন মেনে কিন্তু চলতে হবে। সে কারণেই নোটিস ধরানো হয়েছে। আইসি বলেন, আইন না মানলে করা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
(পাটের গুদামে অভিযান পুলিসের। - নিজস্ব চিত্র)