কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাস্তার ধুলোয় বাড়িঘর যেমন ঢেকে যাচ্ছে তেমনই কাশি, এলার্জি সহ নানা রোগ ব্যধিও ছড়াচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দা কমল রায় বলেন, ধুলোয় কোনও কিছু দেখা না যাওয়ায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে এলাকায়। ধুলোর জন্য বাড়িতে ২৪ ঘণ্টা সবকিছু ঢাকা রাখতে হচ্ছে। তাই বাসিন্দারা বাধ্য হয়ে অবরোধে নেমেছেন।
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা শম্পা দাস বলেন, অসমাপ্ত ফোর লেনের ধুলোর জন্য বাসিন্দারা তিতিবিরক্ত হয়ে উঠেছেন। তারই প্রতিবাদে তাঁরা অবরোধ আন্দোলনে নেমেছেন। তাই ফোর লেন কাজের নতুন এজেন্সিকে রাস্তায় জল ঢেলে কাজ করতে বলা হয়েছে। এদিন থেকেই রাস্তায় জল দেওয়া শুরু হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ফোর লেনের কাজের পুরনো এজেন্সি রাস্তার দু’পাশে মাটি ফেলে ও গর্ত খুঁড়ে চলে গিয়েছে। নতুন এজেন্সি সেই গর্ত ভরাট করে দিয়েছে। মাটি ভরাট করে দেওয়ার রাস্তার সেই ফুটপাত দিয়ে ডাম্পার যাতায়াত করছে। তারই জেরে রাস্তার ধুলোয় ঢেকে যাচ্ছে বাড়িঘর। যদিও এ বিষয়ে জানতে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের প্রজেক্ট ডিরেক্টর প্রদ্যুৎ দাশগুপ্তকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এসএমএসেরও জবাব দেননি।