মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভা কর্তৃপক্ষের দাবি, ভয় পাওয়ার কারণ নেই। জল পরিস্রুত করে সরবরাহ করা হচ্ছে। ল্যাবে জলের রিপোর্ট ভালো। ল্যাবেও নজর রাখা হচ্ছে। বেশি সমস্যা হলে পুরসভা মাইকিং করে আগেই জল সরবরাহ বন্ধ করে দেবে।
শুক্রবার পুরাতন মালদহ পুরসভার মৌলপুর এলাকায় বেশকিছু মহিলা পুরসভার স্ট্যান্ডপোস্ট থেকে পানীয় জল নিচ্ছিলেন। তাঁদের জল নিয়ে প্রশ্ন করতেই ক্ষোভ উগরে দেন। ওই মহিলারা বলেন, কিছু দিন ধরে ওই জলে গন্ধ লাগছে। আমাদের পক্ষে প্রতিদিন জল কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। ওই এলাকার ভুক্তভোগী যুবক নিশিকান্ত পান্ডে বলেন, জল থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়ায় সমস্যা বাড়ছে শহরজুড়ে। আমরা দ্রুত সমাধান চাই।
পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলার বাসন্তী রায়ের কথায়, পুরসভা আগে ভালো জল সরবরাহ করত। তখন আমাদের জল কিনে খাওয়ার প্রয়োজন হতো না। কিন্তু এখন জল দুর্গন্ধ লাগছে, আমরা বিষয়টি চেয়ারম্যানকে জানাব।
পুরাতন মালদহ পুরসভার চেয়ারম্যান কার্তিক ঘোষ বলেছেন, মহানন্দা নদীর জল পরিস্রুত করে শহরে সরবরাহ করা হয়। ভূগর্ভস্থ জল দেওয়া হয় না। এখন মহানন্দায় জল কম, শ্যাওলা রয়েছে। আগের মতোই জল পরিস্রুত করে সরবরাহ করা হচ্ছে। পর্যাপ্ত ক্লোরিন দেওয়া হচ্ছে। তবুও গন্ধ থেকে যাচ্ছে। জলে বেশি ক্লোরিন দিলে তাতে আবার নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভয়ের কোনও কারণ নেই।