মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
শুক্রবার একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সাক্ষাত্কারে কেজরিওয়াল বলেন, ‘আপনি ইন্টারনেটে গিয়ে দেখুন, অমিত শাহ নিজেই ২০১৯ সালে বলেছিলেন যে, ৭৫ বছর হয়ে গেলেই দলের নেতারা তাঁদের পদ থেকে অবসর নেবেন। এই নিয়ে কোনও আপস করা হবে না।’ তাঁর বক্তব্য, ‘২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসে মোদি নিজেও নিয়ম চালু করেছিলেন যে দলে কম বয়সিরাও সুযোগ পাবে। ৭৫ বছরের বেশি বয়সিদের বিজেপি বা সরকারের কোনও পদে রাখা হবে না। এই নিয়ম অনুসারে, লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলীমনোহর যোশি অবসর নিয়েছেন। সুমিত্রা মহাজনকে অবসর নিতে বাধ্য করা হয়েছে।’ এরপরই কেজরিওয়ালের দাবি, ‘বিজেপির অন্দরে কুৎসিত উত্তরাধিকারের লড়াই শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী একে একে সবাইকে কোণঠাসা করে দিয়েছেন। শিবরাজ সিং চৌহান, বসুন্ধরা রাজে, মনোহরলাল খট্টর, ডঃ রমন সিং-সকলকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যোগী আদিত্যনাথ বাকি রয়েছেন। তবে শোনা যাচ্ছে তাঁকেও সরিয়ে দেওয়া হবে।’ তবে গত মঙ্গলবার কেজরিওয়াল বলেছিলেন, অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। কারণ এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি আর ক্ষমতায় আসছে না।