মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
লোকসভা ভোটে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামেননি। এমনকী, ভোট দিতেও যাননি জয়ন্ত। এজন্য ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগের বিদায়ী সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়ন্ত সিনহাকে শো-কজ করেছিল বিজেপি। জবাবে একরাশ বিস্ময় প্রকাশ করেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানিয়েছেন, শো-কজের চিঠি পেয়ে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আমার কাছে পৌঁছনোর আগে সেটি সংবাদমাধ্যমের হাতে পৌঁছে যায়। এরপরই দলের অভিযোগ উড়িয়ে জয়ন্ত বলেন, ভোটের কর্মসূচিতে দরকার পড়লে দল আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতেই পারত। যদিও ঝাড়খণ্ডের কোনও সাংসদ, বিধায়ক বা সিনিয়র নেতা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। দলের জনসভা, অনুষ্ঠান কিংবা দলীয় বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। একইসঙ্গে নেতৃত্বকে তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, বিগত ২৫ বছর ধরে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তাঁর আমলে হাজারিবাগে সাংগঠনিক ও সার্বিক উন্নতি হয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে রেকর্ড ভোটে জয় তারই প্রমাণ। শো-কজ চিঠি পাঠানোর জন্য ঝাড়খণ্ডের রাজ্য সম্পাদক আদিত্য সাহুকেও পাল্টা নিশানা করেছেন প্রাক্তন বিজেপি নেতা যশবন্ত সিনহার ছেলে।