প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
ইডির মতামত জানানোর দিনক্ষণ নিয়ে এদিন একপ্রস্থ বাদানুবাদ চলে সুপ্রিম কোর্টে। শীর্ষ আদালত প্রথমে ২০ মে ইডির মতামতের জন্য দিনক্ষণ ঘোষণা করে। তখন হেমন্তের আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, ততক্ষণে দেরি হয়ে যাবে। সিবালের কথায়, ‘আমার মামলাটি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের রায়ের সঙ্গে যুক্ত। ভোট প্রচারের জন্যই আমি আমার মক্কেলের অন্তর্বর্তী জামিন চাইছি।’ তখন আদালত জানায়, ইডির মতামত ছাড়া হেমন্তকে জামিন দেওয়া সম্ভব নয়। তাই ২০ মের মধ্যে ইডির মতামত চাওয়া হয়। তখন হেমন্তের অপর আইনজীবী অরুণাভ চৌধুরী বলেন, ‘ততক্ষণে ঝাড়খণ্ডের ভোটপর্ব মিটে যাবে। তাছাড়া মতামতের জন্য এত দীর্ঘ সময় চাইলে হেমন্ত বিমর্ষ হয়ে পড়বেন।’ তখন আদালত জানায়, এই সপ্তাহে আগে থেকেই অনেক মামলার শুনানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। তখন সিবাল বলেন, ‘তাহলে মামলা খারিজ করে দিন। আমরা কেন এতদিন অপেক্ষা করব? ততদিনে রাজ্যে ভোট শেষ হয়ে যাবে।’ তখন আদালত জানায়, গ্রীষ্মাবকাশ চলাকালীন বা তার পরে হেমন্তের মামলা তালিকাভুক্ত হতে পারে। এরপরেও সিবাল নানা যুক্তিজাল ছড়াতে থাকেন। অবশেষে ১৭ মে জামিন নিয়ে ইডির মতামতের দিন ধার্য করে সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে হেমন্তের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয় ঝাড়খণ্ডের বিশেষ পিএমএলএ আদালত।