প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
তথ্য বলছে, মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে হু হু করে সম্পত্তি বৃদ্ধির দিক থেকে অবশ্য তৃণমূল-সহ সব দলকেই পিছনে ফেলে দিয়েছে বিজেপি। একই কেন্দ্র থেকে ফের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামা পঞ্চম দফার প্রার্থীদের মধ্যে এক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি স্থানেই রয়েছেন বিজেপি প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যে সম্পদ বৃদ্ধিতে শীর্ষে বনগাঁর বিদায়ী সাংসদ ও বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। ২০১৯ সালে তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৫২ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা। আর এবার তা বেড়ে হয়েছে ৩.৩৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ সম্পদ বেড়েছে ২.৮১ কোটি বা ৫৩৬ শতাংশ! ওই সময়ে বারাকপুরের বিদায়ী সাংসদ ও বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সম্পত্তি বেড়েছে ২৪১ শতাংশ। অন্যদিকে, হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পত্তি বৃদ্ধি দূরে থাক, বরং ২২ শতাংশ কমেছে।
বাংলায় এই দফায় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগের ক্ষেত্রেও এগিয়ে বিজেপি এবং সিপিএম। বিজেপির সাতজন প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধেই গুরুতর ধারায় মামলা চলছে। সিপিএমের ৪০ শতাংশ ক্ষেত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে রয়েছে এধরনের মামলা। এই পর্বে ৮৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৪ শতাংশ বা অর্ধেকরই পড়াশোনার দৌড় বড়জোর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত।
অন্যদিকে, অ্যাসোসিয়েশন অব ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মসের তথ্যে জানা গিয়েছে, পঞ্চম দফাতেও মহিলা প্রার্থীর সংখ্যা নগন্য। মাত্র ১২ শতাংশ। ৬৯৫ জনের মধ্যে মহিলা প্রতিদ্বন্দ্বীর সংখ্যা ৮২। বাংলায় মহিলা প্রার্থীর সংখ্যা ৪০ জন। এরমধ্যে তৃণমূলের ৬ জন। বিজেপি ও সিপিএমের ৪ জন করে মহিলা প্রার্থী রয়েছেন।