প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
একজন আবেদনকারী বলেন, মে’র শেষে বা জুনের প্রথমদিকেই সব বিষয়ে পিএইচডি-তে ভর্তির ‘মেরিট লিস্ট’ বেরিয়েছে। তবে, বাদ রাখা হয়েছে ওবিসি-এ ক্যাটিগরির আবেদনকারীদের। এদিকে, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ওবিসি-এ ক্যাটিগরিতে পিএইচডিতে ভর্তি হয়েছে। এমনকী, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়েও স্নাতকোত্তরের ভর্তির ক্ষেত্রে ওবিসি-এ ক্যাটিগরির ছাত্রছাত্রীরা সংরক্ষণ পেয়েছেন। তাহলে পিএইচডি’র ক্ষেত্রে এর অন্যথা হচ্ছে কেন? এবিষয়ে অধ্যাপক ভুঁইয়ার কোনও মতামত পাওয়া যায়নি।
ডিন তথা অ্যাডমিশন কমিটির চেয়ারম্যান কেকা সরকার জানান, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের একটি চিঠির সাপেক্ষেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। চিঠিটি ২৯ সেপ্টেম্বরের হলেও সম্প্রতি তিনি এ নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পেয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, ওবিসি-এ ক্যাটিগরির মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এই শ্রেণিতে যেন কোনও সংরক্ষণ না দেওয়া হয়। স্নাতকস্তরে ভর্তি কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে হওয়ায় সেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে ছিল না। তবে, স্নাতকোত্তরে ভর্তির তৃতীয় মেধা তালিকাতেও ওবিসি-এ ক্যাটিগরি রাখা হয়নি। এই শ্রেণিভুক্ত যে ছাত্রছাত্রীরা মেধার জোরে জেনারেল ক্যাটিগরিতে সুযোগ পাবেন, তাঁরা অবশ্য ভর্তি হয়ে যেতে পারবেন। বাকিদের অপেক্ষা করতে হবে মামলায় রায় বেরনো পর্যন্ত।