প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পূর্তদপ্তরের রক্ষণাবেক্ষণে থাকা মোট ২০৮৯টি সেতুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। তাতে ৩১টি ‘ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ সেতুর পাশাপাশি ১৮২টি সেতুকে ‘অল্প ক্ষতিগ্রস্ত’ বলেও চিহ্নিত করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট জমা পড়ার কথা ছিল। গত ২৩ অক্টোবর দপ্তরের মন্ত্রী পুলক রায়ের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক হয় নবান্নে। পুজোর আগে জমা পড়া এই রিপোর্ট নিয়ে আগেই দপ্তরের আধিকারিকরা প্রাথমিক আলোচনা করেছিলেন। ২৩ অক্টোবরের বৈঠকে ৩১টি ‘ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ সেতুর পুনরায় সমীক্ষার প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা হয়। এক আধিকারিক জানান, ডিভিসি জল ছাড়ার কারণে প্রবল বন্যার সম্মুখীন হয়েছে বাংলা। তার কিছুদিন পরেই ধেয়ে এসেছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’। ফলে ফের একবার পরিদর্শনের প্রয়োজন আছে। সেই কারণেই এবারের চূড়ান্ত পরীক্ষার পরেই সেতুগুলির মধ্যে কোনটির কী কাজ হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব হবে। প্রসঙ্গত, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে শুক্রবার ডানা পরবর্তী পর্যালোচনা বৈঠকে সেতুগুলির ফের একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীও।