বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘তিন ধাপে অ্যাডমিশন প্রক্রিয়া চলবে। দ্বিতীয় ধাপ শুরু হচ্ছে ৪ অক্টোবর। আশা করছি, আসন পূরণের ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া মিলবে।’ বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকের চূড়ান্ত বর্ষের ফল প্রকাশিত হয়নি বলেই খবর। তাই সেই ফল প্রকাশের পরে ভর্তিতে বাড়তি সাড়া মিলবে বলে আশা কলেজগুলির।
প্রসঙ্গত, এবার কলেজগুলি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থার চাপে বেশ কিছু শিক্ষক নিয়োগ করেছে। এনসিটিইর নির্দেশে বিশ্ববিদ্যালয় একেবারে শিক্ষকদের ছবিসহ তালিকা নিয়েছে কলেজগুলির কাছ থেকে। ফলে, কলেজগুলির আফশোস, শিক্ষক নিয়োগ করেও পড়ুয়া মিলছে না। এতে, আর্থিক সমস্যা আরও বাড়ছে। অবশ্য, এবছরও ৪৫-৪৬টি কলেজ বিভিন্ন কারণে অনুমোদন পায়নি বলেই বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ সংগঠন সূত্রে খবর। তবে, বিভিন্ন কলেজের কর্ণধারদের বক্তব্য, যে কলেজগুলি অনুমোদন পেয়েছে, সেগুলিতেই ছাত্র ভর্তি অনেক ক্ষেত্রেই ৫০ শতাংশ পেরয়নি। বাকি কলেজগুলি অনুমোদন পেলে তারা পড়ুয়া কতটা পাবে, সেই সন্দেহ রয়েছে।
এবছর পুরোপুরি অনলাইন পদ্ধতিতে পড়ুয়া ভর্তি হয়েছে। ফলে, কলেজগুলি নিজেদের উদ্যোগে পড়ুয়া ‘ধরে’ এনে ভর্তির সুযোগ পায়নি।
এতে যেমন স্বচ্ছতা তৈরি হয়েছে, পাশাপাশি, কম পড়ুয়া হওয়ার পিছনে নয়া ব্যবস্থাকেও খানিক দায় করছে বেশ কিছু কলেজ। কর্ণধারদের বক্তব্য, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে দীর্ঘ আইনি জটিলতাও বিএড কোর্স থেকে ছাত্রছাত্রীদের মুখ ফিরিয়ে রাখার অন্যতম কারণ।