সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে বনগাঁ শহরে পৌঁছেছিলেন দিলীপবাবু। এদিন সকালে বনগাঁ শহরে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে ‘চায়ে পে চর্চা’ কর্মসূচিতে দিলীপবাবু যোগ দেন। এরপর গোপালনগরে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভিটেয় যান। সেখান থেকে যান হরিপদ ইনস্টিটিউশনের সভাস্থলে। এদিনের সভায় তৃণমূল, কংগ্রেস ও সিপিএমের কিছু কর্মী বিজেপিতে যাগ দেন। শুভেন্দু অধিকারী প্রসঙ্গে দিলীপবাবু বলেন, পদত্যাগ করাটা শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল। বারবার সঙ্কেত দিয়ে শুভেন্দুবাবু বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন, তিনি তৃণমূলে আর থাকতে পারছেন না। শুভেন্দু দরজাটা খুলে দিয়েছেন। এবার দেখবেন হুড়হুড় করে সকলে তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে যাবেন। তৃণমূলের শেষের শুরু হয়ে গেছে। দিলীপবাবু আরও বলেন, আমরা দরজা খুলে রেখেছি। যিনি আসবেন তাঁকেই নেব। এদিন বিকেলে স্বরূপনগরের ডাক বাংলো মাঠেও এক জনসভায় দিলীপবাবু ভাষণ দেন।