বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
দলীয় সূত্রের খবর, দিল্লি এবং সংলগ্ন এনসিআরে (ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন) বহু বাঙালি থাকেন, যাঁরা আদতে পশ্চিমবঙ্গের ভোটার। এবং তাঁরা নিয়মিতভাবে ভোটদান করে থাকেন। অথবা নিজেরা দিল্লিবাসী হলেও পশ্চিমবঙ্গে বহু আত্মীয়-পরিজন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন তাঁদের। যাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগও আছে। ভোটের প্রাক্কালে প্রবাসে থাকা এইসব মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দল আদতে বোঝাতে চাইছে, কেন রাজ্য এবং কেন্দ্রে বিজেপিই একমাত্র বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি। এইসব প্রবাসী সম্মেলনে সবসময়ই যে ভোট আহ্বান করা হচ্ছে, তা মোটেও নয়। কিন্তু এই সভাগুলিতে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বাংলায় গণতন্ত্র ধ্বংসের অভিযোগ তুলছে বিজেপি। দলের অন্দরের খবর, দিলীপ ঘোষের পাশাপাশিই আগামীদিনে রাজ্য বিজেপির অন্যান্য শীর্ষ নেতৃত্বকে নিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালি সম্মেলন করানো হবে। যা বাংলায় দলের ভোট প্রচারের একটি অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
ইতিমধ্যেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ নির্দেশ দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের মোট ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে অন্তত ২৩টি আসনে জয়লাভ করতেই হবে। আর সেই লক্ষ্যপূরণে বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসংযোগ বৃদ্ধির উপরই জোর দিয়েছেন তিনি। এই তালিকাতেই সংযুক্ত হচ্ছে প্রবাসী বাঙালি সম্মেলনের মতো বিষয়। বাংলায় লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে আগামীকাল, সোমবার দিল্লিতে বঙ্গ বিজেপিকে ডেকে পাঠিয়েছেন অমিত শাহ। সেখানেও তিনি প্রবাসী বাঙালিদের সভার হালহকিকত সম্পর্কে খোঁজখবর নেবেন বলে খবর।