বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
রবিবার কলকাতা আইএমএ আয়োজিত ‘বিমাকন ২০১৯’ অনুষ্ঠানে সংগঠনের এবারের নতুন সভাপতি, সম্পাদক ও অন্যান্য পদাধকিারীরা দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। নতুন রাজ্য সভাপতি পদের দায়িত্ব গ্রহণ করেন রাজ্যের শ্রম প্রতিমন্ত্রী ডাঃ নির্মল মাজি। রাজ্য সম্পাদক হয়েছেন ডাঃ শান্তনু সেন।
অন্যদিকে আইএমএ’র পরবর্তী রাজ্য সভাপতি ও সম্পাদক হয়েছেন যথাক্রমে ডাঃ উজ্জ্বল সেনগুপ্ত ও শান্তনুবাবু। আর পরবর্তী বছরের জন্য পাঁচজন রাজ্য সহ-সভাপতির মধ্যে দু’জন হলেন রাজ্য স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তথা কর্মী নিয়োগকারী সংস্থা ওয়েস্টবেঙ্গল হেলথ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ডাঃ রাজেন পাণ্ডে এবং রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ অজয় চক্রবর্তী। আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রসঙ্গত, আইএমএ’র সংবিধান অনুযায়ী, একবারেই পরপর দু’বছরের জন্য পদাধিকারী নির্বাচন হয়ে থাকে। পরবর্তী বছরের পদাধিকারীদের, ‘প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট’, ‘সেক্রেটারি ইলেক্ট’ ইত্যাদি বলা হয়।
যদিও এ প্রসঙ্গে রবিবার রাজেনবাবু জানিয়েছেন, আমি একজন চিকিৎসক এবং আইএমএ সদস্য। তাহলে সহ-সভাপতি হতে আপত্তি কোথায়? অন্যদিকে অজয়বাবু বলেন, কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের প্যানেল, কোথাও লেখা আছে নাকি? আমি আইএমএ করছি নব্বইয়ের দশক থেকে। ফলে বিতর্কের প্রশ্নই আসে না। বিতর্কের প্রশ্নই নেই বলে জানিয়েছেন আইএমএ’র রাজ্য সম্পাদক শান্তনুবাবু এবং সভাপতি নির্মলবাবু। তাঁরা জানান, এই পদ ‘অফিস অব প্রফিট’-এর মধ্যে পড়ে না।