বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
কোনও রাজ্যের মূল বিমানবন্দরগুলিতে সেই রাজ্যের পর্যটনের দিশা দিতে নানা ব্যবস্থা থাকে। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা বাগডোগরা বিমানবন্দরেও সেই পরিষেবা চালু ছিল এতদিন। তবে সেখানে যে পরিকাঠামো ও লোকবল থাকত, তাকে যথেষ্ট বলে মনে করছে না দপ্তর। তাদের দাবি, এই পরিষেবা আরও ঢেলে সাজতে চায় তারা। দমদম বিমানবন্দরের ডোমেস্টিক এবং ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে যেমন সেই পরিষেবার বহর বাড়ানো হবে, তেমনই বাগডোগড়া এয়ারপোর্টের পাশাপাশি তা রাখা হবে এনজেপি রেলস্টেশন, শিলিগুড়ি আরটিও বা কোচবিহার ট্যুরিস্ট সেন্টারে। এর মধ্যে দমদম এয়ারপোর্টে ডোমেস্টিক টার্মিনালে সকাল ছ’টা থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত মোট পাঁচজন কর্মী পরিষেবা দেবেন। ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে দুপুর দু’টো থেকে সকাল ছ’টা পর্যন্ত হাজির থাকবেন আরও পাঁচজন কর্মী। এনজেপি স্টেশনে মোট পাঁচজন কর্মী থাকবেন। বাকি জায়গাগুলিতে অবশ্য দু’ থেকে চারজন পর্যন্ত কর্মী রাখার কথা জানিয়েছে পর্যটন দপ্তর।
এ রাজ্যে যাঁরা আসেন, তাঁরা শুধু দীঘা, সুন্দরবন, শান্তিনিকেতন, ডুয়ার্স বা দার্জিলিং ঘুরে চলে যান। কিন্তু রাজ্যের আনাচকানাচে যে প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পদ রয়েছে, তাকেও প্রচারে আনতে চায় রাজ্য। এর আগে দপ্তরের তরফে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, রাজ্যজুড়ে প্রায় ৫০টি পর্যটনকেন্দ্রে এমন কিয়স্ক রাখা হবে, যেখানে পর্যটকরা এলে সেই এলাকা বা পর্যটনকেন্দ্র সংক্রান্ত ন্যূনতম কিছু তথ্য পাবেন। তারই মধ্যে অন্যতম ছিল বিমানবন্দরগুলি। এবার সেখানেই পরিষেবার বহর আরও বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছে দপ্তর, এমনটাই বলছেন কর্তারা। তাঁরা জানিয়েছেন, শুধু পর্যটনকেন্দ্রের তথ্য সরবরাহই নয়, পেশাদারিত্বের সঙ্গে পর্যটকদের সব দিক থেকে গাইড করাই মূল লক্ষ্য।