বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
আগামী ১৩ মার্চ স্যাটে ডিএ মামলার পরবর্তী শুনানির দিন আগে থেকেই ধার্য আছে। এই মামলার মূল আবেদনকারী কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের নেতারা বৃহস্পতিবার রায়ের পর ভেবেছিলেন, হাইকোর্টের রায়ের কপি জমা দিয়ে ১৩ তারিখেই যাতে স্যাটে মামলাটির রায় হয়, তার জন্য চেষ্টা করা হবে। কারণ দুইপক্ষের বক্তব্য পেশ আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখন সেটা আর সম্ভব হচ্ছে না। ডিভিশন বেঞ্চের রায় অনুযায়ী, হলফনামা নেওয়ার পর মে মাসে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মামলাটির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে পারবে স্যাট। ডিভিশন বেঞ্চ ৭ মার্চ মামলার রায় দিয়েছে। তার দুই মাসের হিসেব করার সময় মাঝের ছুটিছাটার দিনগুলিও বাদ যায়। এই পরিস্থিতিতে লোকসভা ভোটপর্ব চলাকালীন এপ্রিল ও মে মাসের প্রথমার্ধে স্যাটের রায় নাও আসতে পারে।
গত বছরের ৩১ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্ত ও বিচারপতি শেখর বি শরাফ ডিএ মামলার যে রায় দেন, তাতে দুই মাসের মধ্যে স্যাটকে দুটি বিষয়ের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছিল। তখনও সরকার পক্ষ ও আবেদনকারীকে হলফনামা জমা দেওয়ার জন্য যথাক্রমে তিন সপ্তাহ ও পরবর্তী এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়। কিন্তু স্যাটে মামলা শুরু হওয়ার পর নির্ধারিত সময়ে সরকারপক্ষ হলফনামা জমা দেয়নি। স্যাটকে বলা হয় হলফনামা জমা দেওয়ার জন্য যে পুরনো সরকারি নির্দেশিকাটি প্রয়োজন, সেটির কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর স্যাট হলফনামা ছাড়াই মামলাটি শুনানি শুরু করে দেয়। কিন্তু সরকারপক্ষ রিভিউ পিটিশন চেয়ে হাইকোর্টে চলে যায়। মামলার আবেদনকারীদের বক্তব্য, বৃহস্পতিবারই রায় হওয়ার পরেই সরকারপক্ষ স্যাটের কাছে হলফনামা পেশ করার জন্য ডিভিশন বেঞ্চের কাছে আবেদন জানায়। রিভিউ পিটিশন খারিজ হলেও হলফনামা পেশ করার সুযোগ দিয়েছে বেঞ্চ।