হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
কিছুদিন আগে এসএমপি’র চেয়ারম্যান রথেন্দ্র রমণ পুরসভায় গিয়ে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। আলোচনায় অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে কলকাতার গঙ্গার ঘাটগুলির প্রসঙ্গ উঠেছিল। কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘাটগুলি যাতে ঠিকঠাক থাকে তার দায়িত্ব বন্দর কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। শহরের অনেকগুলি ঘাটের অবস্থা খুব খারাপ। এগুলির সংস্কারে বন্দর কর্তৃপক্ষকে এগিয়ে আসার দাবি জানিয়েছিলেন মেয়র। এরপর এসএমপি কর্তৃপক্ষ ঘাট নিয়ে সক্রিয় হয়। গঙ্গার দু’ধারে জোয়ারের জলের সর্বোচ্চ সীমার ৪৭.৫ মিটার পর্যন্ত অংশে বন্দর কর্তৃপক্ষের বিশেষ আইনি অধিকার আছে। ওই জায়গার মধ্যে কোনও নির্মাণ কাজ করতে গেলে বন্দরের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। এই অবস্থায় ঘাট দেখাশোনার দায়িত্ব কেন বন্দর কর্তৃপক্ষ এড়িয়ে যাবে, সেই প্রশ্ন কলকাতা পুরসভা তোলে। এ প্রসঙ্গে পরিবেশবিদ এসএম ঘোষ জানান, সম্প্রতি লঞ্চে করে তিনি কলকাতার গঙ্গার ঘাট পরিদর্শন করেছিলেন। অধিকাংশ ঘাটের অবস্থা খুব খারাপ। এর ফলে জলে দূষণও হচ্ছে।