হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার পেট্রাপোল বন্দরের যাত্রী টার্মিনালে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের তল্লাশি করছিলেন ১৪৫ নম্বর ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা। এক যাত্রীকে দেখে সন্দেহ হয় তাঁদের। তাঁর শরীরে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশি চালাতেই ধাতব কিছু রয়েছে বলে বুঝতে পারেন জওয়ানরা। ওই যাত্রীকে আটক করা হয়। পরে জেরায় বিএসএফের কাছে ওই যাত্রী তাঁর মলদ্বারের ভিতর তিনটি নলাকার সোনার টুকরো থাকার কথা স্বীকার করেন। সেগুলির ওজন ১ কেজি ১৩৫ গ্রাম। বাংলাদেশ থেকে আসা ওই যাত্রী আসলে চেন্নাইয়ের বাসিন্দা। জেরায় তিনি বিএসএফকে জানিয়েছেন, ক’দিন আগে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন। ফেরার পথে বাংলাদেশের এক পাচারকারীর কাছ থেকে সোনা পাচারের বরাত পেয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা বিনিময়ে। এনিয়ে বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের জনসংযোগ আধিকারিক এন কে পান্ডে বলেন, সীমান্তে বিএসএফের শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক এবং সতর্কতার জন্যই এই সোনাপাচার আটকানো গিয়েছে।