হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
সরকারি কৌঁসুলি রাধানাথ রং জানান, কিছুদিন আগে ওই অভিযুক্ত পুরকর্মী টাকা নেওয়ার পর একটি ভুয়ো নিয়োগপত্র দেন অভিযোগকারীকে। তা নিয়ে তিনি পুরসভায় কাজে যোগদান করতে গেলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এরপরই তিনি প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে নিউ মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পারে, বাঁশদ্রোণী থানা এলাকায় একই ধরনের একটি মামলায় অভিযুক্ত পুলিস হেফাজতে আছেন। পুলিস নিউ মার্কেট থানার মামলায় ধৃতকে জেরা করার জন্য আদালতে আর্জি জানায়। এরপরই কোর্টের ‘ছাড়পত্র’ নিয়ে নিউ মার্কেট থানার পুলিস অভিযুক্তকে এদিন আদালতে হাজির করে। সরকারি কৌঁসুলি আদালতে বলেন, অভিযুক্ত এমন অসৎ উপায়ে আর কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা হাতিয়েছেন কি না, পুলিস তা খতিয়ে দেখছে। ধৃতের যাবতীয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে পুলিস আদালতে জানায়। আর যেহেতু অভিযুক্ত জেলে আছেন, তাই আদালতের অনুমতি নিয়ে ধৃতকে জেলে গিয়ে জেরা করা হবে। যদিও এদিন ধৃতের আইনজীবী আদালতে দাবি করেছেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাই তাঁকে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়া হোক। যদিও বিচারক সেই আবেদন খারিজ করে দেন।