প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
আর্থিক অনটনের কারণে ২০২১ ও ২০২৩ সালের চারটি এফডি ভাঙাতে চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তাঁর দাবি, জেলবন্দি থাকায় জটিলতার জেরে তিনি এফডি ভাঙাতে পারছেন না। অথচ তাঁর প্রবল আর্থিক অনটন চলছে।
এই আবেদনের প্রেক্ষিতে এর আগে সিবিআইয়ের বক্তব্য জানতে চেয়েছিল আদালত। এদিন মামলার শুনানিতে সিবিআইয়ের তরফে দাবি করা হয়, যে-সময়ে এফডিগুলি করা হয়েছিল, প্রাথমিক তদন্তে সেইসময় অপরাধ সংঘটনের প্রমাণ মিলেছে। তাছাড়া ইডি সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে পিএমএলএ আইনে আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত শুরু করেছে। তাই ওইসময়কালে কোনও আর্থিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে কি না, বা সেই অর্থ দিয়েই এই এফডিগুলি করা হয়েছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
এরপরই বিচারপতি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখে রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। পূজাবকাশের পর এই মামলার শুনানি হবে নিয়মিত বেঞ্চেই।