মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, কলকাতা মেট্রোর সময়সীমা বৃদ্ধি করার আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ মেট্রোর সময়সীমা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করার নির্দেশ দেয়। আদালতের পর্যবেক্ষণ, আশপাশের জেলা
থেকে বড় সংখ্যক মানুষ কলকাতায় কাজ করতে আসেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে শেষ মেট্রো পরিষেবার সময়সীমা বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে রেলকে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কী
সিদ্ধান্ত নিল, তা চার সপ্তাহের মধ্যে মামলাকারীকে জানানোর নির্দেশও দেয় আদালত। মেট্রোর এক কর্তা সময়সীমা বৃদ্ধির প্রসঙ্গে বলেন, মেট্রো কর্মীসঙ্কটে ভুগছে। পাশাপাশি নিয়মিত পরিষেবায় বিঘ্ন ঘটছে। এই পরিস্থিতিতে বেশি রাত পর্যন্ত পরিষেবা দেওয়া অসম্ভব। তবে এই সিদ্ধান্তে
ফের রেলের মুখ পোড়ার আশঙ্কা রয়েছে আদালতে, আশঙ্কা ওই কর্তার। মামলাকারীর তরফে রেলের এহেন সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে ফের আদালতে যাওয়ার তোড়জোড় শুরু হয়েছে বলে সূত্রের দাবি।
কবি সুভাষ-দক্ষিণেশ্বরের গোটা মেট্রো রুটে মিলবে না এই পরিষেবা
সোম থেকে শুক্র পরিষেবা মিলবে কবি সুভাষ-দমদম পর্যন্ত
এই দুই স্টেশন থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিটে মেলে শেষ মেট্রো। পরের মেট্রো রাত ১১টায়, অর্থাৎ ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট পরিষেবা মিলবে না
মেট্রো না চললেও এই সময়ে বিদ্যুৎ খরচ সহ আনুসাঙ্গিক ব্যয় বহণ করতে হবে