হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্বাচনের সময়ও সোনা পাচারের ঘটনা ঘটছে। এর আগেও বেশ কয়েকটি পাচার সামনে এসেছে। গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ঘোজাডাঙা সীমান্ত চৌকির ১০২ ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা বাড়তি নজরদারি শুরু করেন। বাইক করেই সোনা পাচার হবে বলে খবর ছিল। একটি বাইক দেখে সন্দেহ হয় জওয়ানদের। প্রথমে বাইক আরোহী চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিলেন। তল্লাশির সময়ও তিনি ভেঙে পড়েননি। কিন্তু বাইক খুলে তল্লাশির পরই স্বীকার করে নেন বাইকেই আছে সোনা। এয়ার ফিল্টারের ভিতরে জওয়ানরা হলুদ টেপ দিয়ে মোড়ানো দু’টি প্যাকেট উদ্ধার করেন। তার ভিতরে ১১টি বড় এবং চারটি ছোট সোনার টুকরো পাওয়া যায়। যেগুলি ধৃত বাংলাদেশ থেকে নিয়ে এসে ভারতে পাচার করছিলেন।
জেরায় ধৃত বিএসএফকে জানিয়েছেন, তিনি পেশায় লরিচালক। ঘোজাডাঙা-ভোমরা সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করেন। বাবু নামে এক বাংলাদেশি চোরাকারবারি তাঁকে ওই সোনা পাচার করতে দিয়েছিল। সীমান্ত সংলগ্ন একটি পুকুরে দিয়ে যায় সে। সেখানে এয়ার ফিল্টারে সোনা ভরে নিয়ে তিনি বসিরহাটের দিকে যাচ্ছিলেন। দু’হাজার টাকা কমিশন পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই জিরো পয়েন্ট পানিতরে বিএসএফ চেক পোস্টে ধরা পড়ে গেলেন।