মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দমদম লোকসভা এলাকায় প্রচারে অন্যান্য দলকে টেক্কা দিয়েছে বামেরা। সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তীর সমর্থনে এদিন বিকেলে বেলঘরিয়ার মহামিছিলে সীতারাম ইয়েচুরি উপস্থিত ছিলেন। বিটি রোড ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রোডের সংযোগস্থল থেকে কামারহাটি পর্যন্ত বর্ণাঢ্য মিছিলে কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা হাজির ছিলেন। উত্তর দমদম, কামারহাটি ও বরানগরে সভা করেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। উত্তর দমদমে রোড-শো ছাড়াও একাধিক জনসভায় অংশ নেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী বাম প্রার্থীদের সমর্থনে পানিহাটি, বরানগরের সিঁথি ও কামারহাটির সভায় অংশ নেন। সোদপুর অমরাবতী মাঠের সভায় অধীরবাবু বলেন, দেশে পরিবর্তনের ইঙ্গিত স্পষ্ট। ধর্মীয় মেরুকরণের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। দেশের ১০ শতাংশ মানুষের হাতে ৬৫ শতাংশ সম্পত্তি। মোদিবাবু বুঝে গিয়েছেন তিনি এবার আর ক্ষমতায় ফিরছেন না। তাই এখন তাঁর মুখ চুপসে গিয়েছে।
চলতি সপ্তাহে পরপর দু’দিন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে শাসক দল প্রচারে ঝড় তুলেছিল। এদিন প্রার্থীকে নিয়ে নেতা-কর্মীরা ওয়ার্ড ভিত্তিক জনসংযোগ ও পথসভার উপর জোর দিয়েছিলেন। তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় দক্ষিণ দমদম পুরসভার কাজিপাড়া, দক্ষিণপাড়া সহ আশপাশের এলাকায় রোড-শো করেন। কাজিপাড়ায় রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত ছিলেন। পরে ঘোলার নাটাগড় এলাকার জনসভাতেও অংশ নেন। সৌগত রায় বলেন, বাম ও বিজেপির অশুভ আঁতাত রয়েছে এই রাজ্যে। রাজ্যে একমাত্র তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। দেশের সাম্প্রদায়িক ও দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারকে পরাজিত করতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে হবে।
বরানগর উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ি বাড়ি প্রচার, খাটিয়া বৈঠক ও পথসভায় অংশ নেন। বিজেপি প্রার্থী শীলভদ্র দত্তের সমর্থন এদিন সাজিরহাটি থেকে লোকনাথ মন্দির হয়ে এইচবি টাউন ও বিটি রোড পর্যন্ত রোড-শো করেন।