বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
টি-২০ বিশ্বকাপ শুরুর পর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিচ। অসমান বাউন্স ও স্লো আউটফিল্ডের জন্য সবচেয়ে বেশি বদনাম নিউ ইয়র্কের নাসাউ স্টেডিয়াম। সোমবার এই ভেন্যুতে ৬ উইকেটে ১১৩ রানের বেশি তুলতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে বাংলাদেশও থামে ১০৯ রানে। এই প্রসঙ্গে ক্লাসেনের মন্তব্য, ‘সম্প্রতি এখানে আমি মেজর লিগ ক্রিকেট খেলেছি। ডালাস ও উত্তর ক্যারোলিয়ানায় ক্রিকেটের কিছুটা চল রয়েছে। তবে নিউ ইয়র্কের পিচে খেলাটা কঠিন। বোলাররা এখানে বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে। ব্যাটারদের জন্য খুবই সমস্যার। তাই ছোট টিমগুলিও কড়া টক্কর জানাচ্ছে।’ উল্লেখ্য, প্রথম তিন ম্যাচের তিনটিতে জিতে সুপার এইটে জায়গা কার্যত পাকা দক্ষিণ আফ্রিকার। এই ছন্দ ধরে রাখার ব্যাপারে আশাবাদী তারকা ব্যাটার।
ভারতের মাটিতে আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদে ছিলেন ক্লাসেন। তাঁর দল প্রায় প্রতি ম্যাচের ২৫০-২৭০ রান স্কোরবোর্ডে তুলছিল। এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে, তাঁর জবাব, ‘সত্যিই এটা বড় পরিবর্তন। ভারতের মাটিতে ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছিল। তাছাড়া ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়মও ছিল। তবে আমেরিকার পিচে বড় রান তোলা কঠিন। এখনও পর্যন্ত মাত্র একটি ম্যাচে দুশো রান উঠেছে।’