বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
১১৪ রান তাড়া করতে নেমে একটা সময় বেশ ভালো জায়গায় ছিল বাংলাদেশ। অন্তিম ওভারে তাদের দরকার ছিল ১১ রান। সাহস করে স্পিনার কেশব মহারাজের হাতে বল তুলে দেন ক্যাপ্টেন মার্করাম। দু’উইকেট নিয়ে দলকে মহারাজকীয় জয় উপহার দেন কেশবই। বাংলাদেশের হয়ে সর্বাধিক রান তৌহিদের (৩৭)। মাহমুদুল্লাহর সংগ্রহ ২০। ছক্কা মেরে জেতানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তিনি।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে প্রোটিয়ারা ছয় উইকেটে তোলে ১১৩ রান। তানজিম হাসান সাকিব (৩-১৮) ও তাসকিন আহমেদের (২-১৯) দুরন্ত বোলিংই আগাগোড়া চাপে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। রেজা হেনড্রিকস (০), কুইন্টন ডি’কক (১৮) ও ট্রিস্টান স্টাবস (০) তানজিমের শিকার। অধিনায়ক মার্করামকে (৪) ফেরান তাসকিন। খাদের কিনারে থেকে দক্ষিণ আফ্রিকাকে টেনে তোলেন ক্লাসেন (৪৬) ও মিলার (২৯)। দু’জনে পঞ্চম উইকেটে অমূল্য ৭৯ রান যোগ করেন। স্পিনের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে মারছিলেন ক্লাসেন। কিন্তু হফ-সেঞ্চুরির আগেই ফেরেন তিনি।