প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
ভাতারের বাসিন্দা অনুজ ভট্টাচার্য বলেন, আগে শ্যামাপোকা দেখেই বোঝা যেত দীপাবলি আসছে। পোকার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নানা ব্যবস্থা নিতে হতো। সন্ধ্যার পর অনেকসময় ঘরের আলো নিভিয়ে দিতে হতো। বিভিন্ন গাছের ডাল বেঁধে রেখে পোকা তাড়ানোর বন্দোবস্ত করা হতো। এখন সেসব দেখা যায় না।
কৃষিদপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, শ্যামা পোকার আক্রমণে ধানজমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধানগাছের রস এই পোকার প্রিয় খাবার। এবছর আর পোকার দেখা মিলছে না। ফলে চাষিদের এই পোকার জন্য কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে না।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক দিব্যেন্দু দাস বলেন, প্রকৃতি থেকে কোনও কিছু ধ্বংস হওয়া ঠিক নয়। এতে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হয়।