প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু: রায়না থানার বুরার গ্রামে এক গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘরে বাঁশের কাঠামোয় দড়ি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় গৃহবধূকে ঝুলতে দেখেন তাঁর ছেলে। খবর পেয়ে পুলিস দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। মৃতার নাম মৌসুমি মালিক(৩৩)। তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান। তবে, তাঁর আত্মহত্যার কারণ নিয়ে ধন্দে পরিবারের লোকজন। ঘটনার বিষয়ে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে রায়না থানার পুলিস।
যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু: দেওয়ানদিঘি থানার আলমপুরে এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম প্রতাপ সাঁতরা(৩০)। দেওয়ানদিঘি থানারই বড়কাশিয়াড়ায় তাঁর বাড়ি। তিনি আলমপুরে একটি সুতো কারখানায় কাজ করতেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার দুপুরে কাজ করার সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। কারখানার কর্মীরা তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করিয়েছে পুলিস।
বারাবনিতে পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু: পশ্চিম বর্ধমানের বারাবনি থানার রঘুনাথচকে বাইক থেকে পড়ে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম সনমণি হেমব্রম(৪২)। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলে ঠিকাদারের বাইকে চেপে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। পথে আচমকা তিনি বাইক থেকে পড়ে যান। তাতে তিনি গুরুতর জখম হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে তাঁকে আসানসোল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে বুধবার তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে আনা হয়। চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আউশগ্রামে আত্মঘাতী প্রৌঢ়: আউশগ্রাম থানার হরগড়িয়াডাঙায় কীটনাশক খেয়ে এক প্রৌঢ় আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতের নাম অশ্বিনী ঘোষ(৫৮)। পরিবারের দাবি, মঙ্গলবার সকালে জঙ্গলে গিয়ে তিনি কীটনাশক খান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তড়িঘড়ি তাঁকে বননবগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বুধবার রাতে তিনি মারা যান।