প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, কড়ুই গ্রামে একটি পুকুরের পাড়ে নিষিদ্ধ শব্দবাজি তৈরির কাজ করছিল দুষ্কৃতীরা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আরামবাগ থানার পুলিস সেখানে হানা দেয়। তবে পুলিসি অভিযানের আগে দুষ্কৃতীরা পুকুর পাড়ের ঝোপে বাজি সহ মশলা ফেলে চম্পট দেয়। পুলিস এদিন ঝোপ থেকে প্রায় দু’কুইন্টাল বাজি উদ্ধার করে। তারসঙ্গে প্রায় পাঁচ কেজি বাজি তৈরির মশলা বাজেয়াপ্ত করে। পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, পাহারা বসিয়ে নিষিদ্ধ শব্দবাজি তৈরি করছিল কারবারিরা। যাতে পুলিসি অভিযানের খবর তারা জানতে পারে। এদিন খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ বাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কালীপুজোর আগে খানাকুল থানার পুলিসও বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ শব্দবাজি ও মশলা বাজেয়াপ্ত করে। অভিযান চালিয়ে বাজি বাজেয়াপ্ত করেছে গোঘাট থানার পুলিসও। কালীপুজোয় নিষিদ্ধ শব্দবাজির ব্যবহার রোখা নিয়ে কার্যত চ্যালেঞ্জের মুখে পুলিস। আরামবাগের এসডিপিও সুপ্রভাত চক্রবর্তী বলেন, মহকুমাজুড়েই নিষিদ্ধ শব্দবাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়। বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে কয়েক কুইন্টাল শব্দবাজি উদ্ধার করা হয়েছে। বাসিন্দাদেরও এব্যাপারে সচেতন করা হচ্ছে। পুলিসি নজরদারি চলছে।