বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, প্রাথমিকভাবে ওই এলাকার বিদ্যুৎ-সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে কীভাবে ওই এলাকার বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো যায়-সেবিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
আশ্বিনেও প্রখর রোদ ও অসহ্য গরমে নাজেহাল জনজীবন। এরই মাঝে প্রায় ১০দিন ধরে রামপুর এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। অভিযোগ, স্থানীয় পঞ্চায়েত, বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সুরাহা হয়নি। বাধ্য হয়ে এলাকার মানুষ বিদ্যুৎ পরিষেবা পেতে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখান।
এলাকার প্রবীণ নাগরিক মুসা শেখ বলেন, নওদাপাড়া, রোডপাড়া ও রামপুর এলাকার জন্য মাত্র ৬৩ কেভিএ-র একটি ট্রান্সফরমার রয়েছে। ফলে বিদ্যুৎ থাকলেও ভোল্টেজ নেমে যাওয়ায় টিমটিম করে আলো জ্বলে। আস্তে আস্তে ফ্যান ঘোরে। সেকারণে রোডপাড়া ও নওদাপাড়ার বাসিন্দারা ওই ট্রান্সফরমার থেকে রামপুর এলাকার বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। ফলে আমাদের এলাকা অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে।স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য আরেজ খান মোল্লা বলেন, ইতিমধ্যে আমি বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার কাছে নতুন ট্রান্সফরমার বসানোর অনুরোধ করেছি। যতদিন তা না হচ্ছে, ততদিন রামপুরে পুরনো ট্রান্সফরমার থেকেই বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রোডপাড়া ও নওদাপাড়ার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি।
বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা জানিয়েছিল, নতুন ট্রান্সফরমার বসাতে জায়গা প্রয়োজন। রামপুরে সেই জায়গাও পাওয়া গিয়েছে বলে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য জানান। রামপুরের বাসিন্দা সালমা বিবি বলেন, সারাদিন অসহ্য গরমে বয়স্ক এবং কচিকাঁচারা কাহিল হয়ে পড়েছেন। তাড়াতাড়ি নতুন ট্রান্সফরমার বসানো হোক।