হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
করিমপুর-১ পঞ্চায়েত প্রধান সুপর্ণা মুখোপাধ্যায় বলেন, এব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। মানুষকে সচেতন করতে এলাকায় প্রচার করা হবে। তারপর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে।
করিমপুরের বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক প্রীতম সরকার বলেন, ইচ্ছে না থাকলেও অনেক সময় প্লাস্টিক ব্যবহার করতে হয়। ব্যবসায়ীদের কাছেও এখনও বিকল্প কিছু নেই। তবে প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ হওয়া জরুরি। ফার্মের মোড় এলাকার এক মাছ ব্যবসায়ী বলেন, প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ ছাড়া তো কেউ মাছ নিতেই চান না। বাজারে সবাই যদি কাগজে বা পাতায় মাছ নেন, তাহলে কোনও সমস্যা হবে না।
করিমপুরের সব্জি বিক্রেতা অজয় মণ্ডল বলেন, কিছু ক্রেতা ব্যাগ নিয়ে বাজারে আসেন না। কেনাকাটা সেরে আমাদের কাছে পলিব্যাগ চান। ক্রেতারা সবাই যদি প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগে জিনিস নিতে অস্বীকার করেন, তাহলেই এর ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাবে। এছাড়া, সমস্যা মেটাতে এধরনের প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ তৈরি ও সরবরাহ বন্ধ করা দরকার বলে অনেকেই মনে করেন।
তিন বছর আগে করিমপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ পুরনো বাসস্ট্যান্ডে মঞ্চ বেঁধে প্লাস্টিক ব্যবহার রুখতে সচেতনতা শিবির করেছিল। লিফলেট বিলিও করা হয়েছিল। সেসময় প্লাস্টিকের ব্যবহার অনেকটা কমে যায়। তারপর ধীরে ধীরে আবার এর ব্যবহার বেড়ে গিয়েছে। প্রশাসন কঠোর না হলে প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করা কঠিন বলে গ্রামের বাসিন্দারা মনে করছেন।