মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন সৌমিত্র নিজের ফ্ল্যাটকেই ওয়াররুম বানিয়ে দিনভর ভোট পরিচালনা করলেন। সশরীরে না গেলেও সাতটি বিধানসভা এলাকায় প্রায় প্রতিটি বুথের নেতাদের নির্দেশ ও পরামর্শ দিলেন। মাঝে কেবল একবার ষাঁড়েশ্বর মন্দিরে পুজো দেন। এছাড়াও অল্প সময়ের জন্য একবার ওন্দায় গিয়ে নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করে আসেন। বাদ বাকি সময় বিষ্ণুপুর শহরের ঝাপড়মোড়ে নিজের ফ্ল্যাট থেকেই ভোট পরিচালনা করেন। যেখানে যেখানে বিপক্ষ শক্তিশালী সেখানে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে, তা কর্মীদের ফোনের মাধ্যমেই নির্দেশ দেন। শুধু তাই নয়, বিকেলে একপ্রস্থ ঘুমিয়েও নেন।
সৌমিত্র বলেন, সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ ৩২টি বুথে আমাদের পোলিং এজেন্টকে বের করে ভোট লুটের পরিকল্পনা করেছিল তৃণমূল। ওই সময় খুবই ভেঙে পড়েছিলাম। সঙ্কট মোচনের জন্য আমি বাবা ষাঁড়েশ্বর মন্দিরে পুজো দিতে যাই। আমার ১৫ কর্মী ওয়াররুমে বসে একাধিক মোবাইল থেকে নির্বাচন কমিশনে প্রায় ৩০০ মেল এবং এক হাজারের মতো মেসেজ করেন। তাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী কিছুটা সক্রিয় হয়। বাবা ষাঁড়েশ্বরের কৃপাতেই ভোট লুট রোখা সম্ভব হয়।