মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
যদিও তিনি বলেন, ওখানে ভোটের প্রচার শেষ হয়ে গিয়েছে। মেদিনীপুর, বাঁকুড়া সহ বিভিন্ন জায়গায় প্রচার করেছি। আমার কাজ করে এসেছি। বাকি যারা আছেন তাঁরা এখন সামলাচ্ছেন।
এই বিষয়কে তৃণমূল কটাক্ষ করতে ছাড়ছে না। দলের নেতা দেবু টুডু বলেন, ওঁকে মেদিনীপুর থেকে সরিয়ে দিয়েছে। দলে এখন তাঁর গুরুত্ব নেই। বিজেপি দল এমনই। প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তাঁরা কাউকে মনে রাখে না।
এদিন চা চক্রের পর দিলীপবাবু বর্ধমানে জেলা পার্টিঅফিসে সাংবাদিক বৈঠক করেন। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় তিনি সন্তুষ্ট নন তা বুঝিয়ে দিয়েছেন।। তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনে অনেক অভিযোগ করেছিলাম। কিছু করেনি। পুলিস সব করছে। কমিশন দেখছে না। এটা নিয়ে ওদের চিন্তাভাবনা করা উচিত। স্থানীয় পুলিস তল্লাশি করতে পারে। কর্মীদের বাড়িতে তল্লাশিতে যাচ্ছে। আমাদের মণ্ডল সভাপতিকে গ্রেপ্তার করেছে। এসব কমিশন করেছে নাকি? তৃণমূলে অনেক অপরাধী রয়েছে। তাদের গায়ে হাত দেওয়া হয়নি।
এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে একাধিক ইস্যুতে তিনি তৃণমূলক আক্রমণ করেন। ওবিসি সার্টিফিকেট শাসক দলের জন্যই বাতিল হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। এদিন তিনি সিপিএমকেও একহাত নেন। তিনি বলেন, যাবতীয় অপকর্ম সিপিএমের আমলে হয়েছে। তাদের আমলে চিটফান্ড শুরু হয়েছিল। শাহাজাহানদের তারাই মস্তান বানিয়েছিল। তৃণমূল এই বিষ গাছগুলিতে জল দিয়ে মহীরুহ করেছে। যুবক যুবতীদের হাতে ওবিসি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা নিয়ে তারা চাকরি পায়নি। তৃণমূল অন্যায় করেছে। কোর্টের রায়কে আমরা সমর্থন করি। শাসক দলের অপকর্মের বিরুদ্ধে কোর্ট রায় দিয়েছে। তাই ওরা এই রায় মানতে চাইছে না। ওরা সংবিধান মানতে চাইছে না। লোকসভার কোনও নিয়ম মানতে চাইছে না। এটা বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতা। এসব দেশভাগের আগে হয়েছিল। এখন আবার দেশ ভাগের চেষ্টা হচ্ছে।