হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন করে সেমেস্টার চালু করছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। মোট চারটি সেমেস্টারের মধ্যে দু’টি একাদশে এবং বাকি দু’টি দ্বাদশে হবে। জলপাইগুড়ি শহরের পুর্বাঞ্চল উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক তথা এবিটিএ’র জেলা সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায় বলেন, সংসদের ওয়েবসাইটে পিডিএফ আকারে বই দেওয়া হয়েছে। ওই সাইট থেকে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্রছাত্রীরা যাদের কাছে স্মার্ট ফোন নেই, তারা কীভাবে তা পাবে। আবার তা জেরক্স করতেও খরচ রয়েছে। শোনা যাচ্ছে সেপ্টেম্বরে প্রথম সেমেস্টারের পরীক্ষা হবে। সুতরাং দ্রুত বই না পেলে ছাত্রছাত্রীদের ভুগতে হবে। জেলায় ১৬০টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। প্রতিটি স্কুলেই একই পরিস্থিতি। পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি অঞ্জন দাস বলেন, বই না পাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা হচ্ছে। তবে দ্রুত সমস্যা মিটবে। জলপাইগুড়ির ডিআই (মাধ্যমিক) বালিকা গোলে বলেন, একটা সমস্যা তো হচ্ছেই। তবে আমরা সমস্যা দ্রুত মেটানোর চেষ্টা করছি।