মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ডালখোলা থানার পুলিস ও দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ততক্ষণে পুড়ে
ছাই হয়ে যায় স্কুলের ১৩টি টিনের ঘর। স্কুল কর্তৃপক্ষের ধারণা, শর্টসার্কিটের জেরেই এই আগুন লেগেছে।
ডালখোলা আশ্রমের দায়িত্বে থাকা স্বামী বিরাত্মানন্দজী মহারাজ বলেন, এই স্কুলে প্রায় ১৬০ জন পড়ুয়া। কয়েকদিন পরীক্ষাও চলছিল। রবিবার স্কুল ছুটি থাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথম আগুন দেখতে পান। দ্রুত স্কুলের বিদ্যুত্ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগেছিল বলে মনে হচ্ছে। স্কুলের রান্নাঘরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের জন্য দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দমকলের দুটি ইঞ্জিন দ্রুত চলে আসে। তবে স্কুলে প্রবেশপথ ছোট থাকায় আগুন নেভানোর কাজ শুরু হতে দেরি হয়েছিল। ফলে ১৩টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে।
ডালখোলা দমকল বিভাগের আধিকারিক আসিফ শেখ জানিয়েছেন, কাঠ ও টিন দিয়ে ঘরগুলো তৈরি করা ছিল। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।