বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
রথীন্দ্রবাবু বলেন, নির্বাচনের নানা দিক নিয়ে এদিন আলোচনা হয়েছে। বুথ স্তরে আমরা যথেষ্ট শক্তিশালী রয়েছি। উত্তরবঙ্গের সবকটি আসনেই এবার জেতার ব্যাপারে আমরা আত্মবিশ্বাসী।
এদিন বিজেপি’র বিভিন্ন স্তরের নেতারা কর্মীদের রণকৌশল সম্পর্কে দফায় দফায় পরামর্শ দেন। দলের জেলা কার্যালয়ে ও কার্যালয় সংলগ্ন নতুন কেনা জমিতে একই সঙ্গে দিনভর দু’টি বৈঠক হয়েছে। এলাহি খাওয়াদাওয়ারও ব্যবস্থা ছিল। প্রতিনিধি ব্যাচ ছাড়া কর্মীদের বৈঠকে ঢোকার ছাড়পত্র মেলেনি। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর বিজেপি কর্মী বৈঠকে যোগ দেন। এদিনের বৈঠকের বিষয়গুলি যাতে কেউ মোবাইলে রেকর্ডিং না করেন সেব্যাপারেও পরামর্শ দেওয়া হয়। মূলত কীভাবে ভোট করাতে হবে সেব্যাপারেই এদিন নেতৃত্ব পরামর্শ দেন। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, নির্বাচনের দিন ইভিএম স্ট্রং রুমে না যাওয়া পর্যন্ত কোনওভাবেই বুথ ছেড়ে যাওয়া যাবে না। অতীতে নির্বাচনের দিন দিনভর দলীয় কর্মীরা পরিশ্রম করলেও তাঁরা ও তাঁদের পরিবারের লোকজনই ভোট দেওয়ার অবকাশ পাননি। এবার আর সেই ভুল করা যাবে না। সকাল ১০টার মধ্যে সমস্ত বিজেপি কর্মীদের নিজের ও পরিবারের ভোটদানের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি বুথ ক্যাম্পে বিজেপির বাছাই করা কর্মীদের হাজির থাকতে হবে। বাসিন্দাদের মোবাইল নম্বর জোগাড় করে তার তালিকা তৈরি করতে হবে। সেই তালিকা ধরে নিয়মিত তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। পাশাপাশি হেভিওয়েট নেতারাও প্রচারে কোচবিহারে আসবেন বলে এদিন কথাবার্তা হয়েছে।