প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পান্নুনকে খুনের চক্রান্তের অভিযোগে আগেই অভিযুক্ত হয়েছেন নিখিল গুপ্ত নামে এক ভারতীয়। ২০২৩ সাল থেকে জেলবন্দি তিনি। নিখিলকে বিকাশের সহযোগী হিসেবে দাবি করেছে এফবিআই।
যদিও বৃহস্পতিবারই আমেরিকার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার দাবি করেছিলেন, পান্নুন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় সন্তুষ্ট আমেরিকা। এই আবহে নিখিল গুপ্তের পর আরও এক ভারতীয়র বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে নয়াদিল্লি কী পদক্ষেপ করে, তা নিয়ে চর্চা চলছে। এর আগে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছিলেন, যাঁর বিরুদ্ধে পান্নুন হত্যার ছক কষার অভিযোগ উঠেছে, তিনি আর সরকারি কর্মচারী নন।
এফবিআইয়ের ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার রে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমেরিকার মাটিতে বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে কোনও হিংসা বরদাস্ত করা হবে না। দেশের মাটিতে সুরক্ষিতভাবে বসবাস করা প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার।’ তাৎপর্যপূর্ণভাবে এফবিআই প্রধানের প্রেস বিবৃতিতে ‘খালিস্তান’ বা ‘গুরপতওয়ান্ত সিং পান্নুন’-এর উল্লেখ নেই।
পান্নুনকে খুনের ষড়যন্ত্র মামলায় গত সেপ্টেম্বরে আমেরিকার একটি কোর্ট সমন পাঠিয়েছিল ভারত সরকারকে। সেখানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও ‘র’-এর প্রাক্তন প্রধানের নাম ছিল। উল্লেখযোগ্যভাবে তারপরে কানাডা সরকারও হরদীপ সিং নিজ্জর খুনে ‘র’-এর যোগসূত্র রয়েছে বলে দাবি করে। যদিও যাবতীয় অভিযোগ নস্যাৎ করে নয়াদিল্লি।