প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
২০১০ সালে হাসিনা সরকারের আমলেই গঠিত হয়েছিল এই ট্রাইব্যুনাল। তার নির্দেশেই মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশবিরোধী কাজে লিপ্ত বেশ কয়েকজনের ফাঁসি ও হাজতবাস হয়েছে। তদারকি সরকার গঠনের পর ট্রাইব্যুনালের পুনর্গঠন করা হয়। পদত্যাগ করেন হাসিনা সরকারের আমলে নিযুক্ত বিচারপতিরা, আইনজীবী এবং তদন্তকারীরা। গত ৮ আগস্ট জানানো হয়, হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে গণ অভ্যুত্থানের সময় হওয়া খুনের বিচারের দায়িত্ব পাবে ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবারই ছিল পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালের প্রথম দিন। এদিনই হাসিনা সহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর আইনজীবী মোহম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আর্জি জানিয়ে আদালতের কাছে দু’টি আবেদন জমা পড়ে। প্রথম আবেদনে নাম ছিল শেখ হাসিনার। সেই আর্জি মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি মুর্তজা মজুমদার। দ্বিতীয় আবেদনে আওয়ামি লিগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং প্রাক্তন মন্ত্রিসভার সদস্য সহ মোট ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানানো হয়। সেটিও মঞ্জুর করেছে ট্রাইব্যুনাল। এই অবস্থায় ভারতের কাছে হাসিনাকে প্রত্যর্পণের আবেদন জানাতে পারে বাংলাদেশ সরকার। চাওয়া হবে ইন্টারপোলের সহায়তাও।