প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
শারদ পাওয়ারের এনসিপি ভেঙে আলাদা দল গড়েছিলেন ভাইপো অজিত পাওয়ার। বিজেপি ও একনাথ সিন্ধের সঙ্গে সরকারে যোগ দিয়ে উপ মুখ্যমন্ত্রীও হন তিনি। কিন্তু ভোটের লড়াইয়ে শারদের কাছে আপাতত পিছিয়েই রয়েছেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে বারামতী কেন্দ্রে দুই এনসিপির লড়াইয়ে অজিত-পত্নী সুনেত্রাকে দেড় লক্ষ ভোটে হারিয়ে দেন শারদ-কন্যা সুপ্রিয়া। এবার বিধানসভা নির্বাচনে নিজের দলের হয়ে প্রার্থী হয়েছেন স্বয়ং অজিত। প্রতিপক্ষ হিসেবে এনসিপি (শারদপন্থী)-র প্রার্থী হয়েছেন অজিতের ভাইপো যুগেন্দ্র। আর তারপর থেকেই আর এক দফা ‘পাওয়ার ব্যাটল’ নিয়ে সরগরম বারামতী।
১৯৯১ সাল থেকে বারামতীর বিধায়ক অজিত। কিন্তু এবারের নির্বাচনের প্রচারে কোনও ঢিলেমি দিতে নারাজ তিনি। পরিবারের সদস্যকে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী করা নিয়ে প্রচারে ক্ষোভ জানিয়েছিলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, পরিবারে যাতে ভাঙন না ধরে তাঁর জন্য বয়োজ্যেষ্ঠদের দায়িত্ব নেওয়া উচিত। কিন্তু শারদের বক্তব্য, ‘যখন এনসিপি ক্ষমতায় ছিল না, তখন আমাদের কয়েকজন সহকর্মী হঠাত্ ঘুম থেকে উঠে সরকারে যোগ দেওয়ার জন্য শপথবাক্য পাঠ করে ফেললেন। আর এখন শুনতে হচ্ছে, আমি পরিবারকে ভেঙে দিয়েছি।’ সারা জীবন তিনি সব ভাই ও তাঁদের সন্তানদের একসঙ্গে নিয়ে চলেছেন বলেও জানিয়ে দেন শারদ। যুগেন্দ্রকে প্রার্থী করার বিষয়ে তিনি জানান, অজিত পাওয়ার হোক বা যুগেন্দ্র পাওয়ার, নির্বাচনে সকলের লড়াই করার অধিকার রয়েছে। তবে এই লড়াই শান্তিপূর্ণ হওয়া দরকার।