প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
মঙ্গলবার এনজাপুঝায় কর্নার মিটিং করেন প্রিয়াঙ্কা। এদিন আবার তিনি মোদি সরকারের সঙ্গে কয়েকজন শিল্পপতির আঁতাত নিয়ে সরব হন। তাঁর অভিযোগ, ‘নোট বাতিল সহ মোদি সরকারের অধিকাংশ নীতিতে কেবল পাঁচ-ছ’জন শিল্পপতিই উপকৃত হয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের কোনও কাজে আসেনি। কৃষকদের সুরাহা হয়নি। আদিবাসীদের উন্নয়ন নিয়ে কেন্দ্রের কোনও পরিকল্পনা নেই। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র অবহেলার শিকার।’ মণিপুরের হিংসা বন্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। তাঁর মতে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে ভুল রাজনীতি করছে কেন্দ্র। যে রাজনীতিতে মানুষের স্থান নেই, তাদের পরিবর্তন করা উচিত।
ওয়েনাড়ের সঙ্গে তাঁদের পরিবারের সুসম্পর্ক রয়েছে বলে এদিনও মন্তব্য করেন প্রিয়াঙ্কা। এলাকার মানুষজনের ভালোবাসার কারণেই রাহুল গান্ধী দু’বার এই কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন। জিতলে ওয়েনাড়ের অভাব অভিযোগের কথা দেশবাসীর কাছে তুলে ধরবেন বলে জানান প্রিয়াঙ্কা। মজা করে প্রিয়াঙ্কা বলেন, গত ৩০ বছর ধরে আমি গৃহবধূ। তাই আমার গলার জোরও বেশি। আমার স্বামী আপনাদের এটা বলে দেবে। এবার আপনাদের একজন লড়াকু যোদ্ধা এখানে এসেছে। আপনারা যদি আমাকে নির্বাচিত করেন, আপনারা হতাশ হবেন না। তাঁর কথায়, ‘কেন্দ্রে বা রাজ্যে কোথাও ক্ষমতায় নেই কংগ্রেস। এরপরেও সংসদে আপনাদের বক্তব্য তুলে ধরব।’