বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
কন্যাশ্রী প্রকল্পে অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রীদের প্রতি বছর এক হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। এছাড়া, ১৮ বছর পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে গেলে এককালীন ২৫ হাজার টাকা দেয় রাজ্য। এখনও পর্যন্ত তিন কোটির বেশি উপভোক্তা এই সুবিধা পেয়েছেন। আর রূপশ্রীর মাধ্যমে গরিব পরিবারে মেয়েদের বিয়ের সময় একাকলীন ২৫ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়। এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন রাজ্যের ১৮ লক্ষের বেশি মহিলা।
২০১৭ সালে কন্যাশ্রীকে শ্রেষ্ঠ প্রকল্পের তকমা দেয় ইউনাইটেড নেশনস। নেদারল্যান্ডসে গিয়ে সেই পুরস্কার নিয়ে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রুপশ্রীর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কোনও সংস্থার স্বীকৃতি এই প্রথম। তাই এই সম্মান রাজ্যের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত করল।
আর জি কর-কাণ্ড পরবর্তী সময়ে এ রাজ্যে মহিলাদের কাজের স্বাধীনতা ও সার্বিক অবস্থা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এই আবহে রাজ্যের সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে ইউনিসেফের মতো সংস্থার প্রশংসা ও স্বীকৃতি সমালোচকদের জন্যও জরুরি বার্তা বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। তাদের মতে, কোভিড-কালে মানুষের হাতে নগদের জোগান বাড়াতে কেন্দ্রকে অনুরোধ করেছিলেন মমতা। কেন্দ্র সেই পরামর্শ কানে না তুললেও এ রাজ্যের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পগুলির মাধ্যমে নগদের জোগান অব্যাহত ছিল। তাই টানা লকডাউন সত্ত্বেও তুলনায় বাংলার আর্থিক হাল যথেষ্ট ভালো ছিল।